ধর্ম, আস্তিকতা এবং নাস্তিকতা
আমি যতদুর জানি, ধর্ম
শব্দের অর্থ হচ্ছে বৈশিষ্ট্য, স্বভাব, জাতি, বর্নঃ
যখন ৭ম শ্রেনীতে পড়তাম
তখনই এই শব্দটার অর্থ ভালো ভাবে বুঝা শিখেছি।
কিন্তু এই ধর্মের বাইরেও
যে আরেক ধর্ম আছে সেইতা বুঝেছি নিজে নিজে প্যান্টের চেন খুলে মুতা শিখার পর। আর এই
ধর্মের বৈশিষ্ট্য হল কিভাবে নিজেকে দশ জনের কাছে ভালো রাখা যায়।দশ জনের সাথে মেশা
যায়।মোট কথা একটি সমাজ ব্যবস্থা সুস্থ্য এবং সঠিক পথে চালনার কৌশল।
কিন্তু বর্তমান সময়ের
ধর্ম গুলো এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যেখানে
এক ধর্মালম্বিরা অন্য ধর্মের খুত ধরার চেষ্টায় নিযেদের কে ব্যস্ত রাখে।
কিন্তু নিজেকে অন্য ধর্ম
নিয়ে ব্যস্ত থাকতে বলা হয়েছে কিনা নিজ ধর্মীয় গ্রন্থে এসব আছে কিনা তা আমার কোন
এংগেল থেকে মাথায় কাজ করে না।
আমি জন্ম গত ভাবে
মুস্লিম, আমি এক আল্লাহতে বিশ্বাস করি।
আমার বন্ধু মিটন গুপ্তা ও
জন্ম গত ভাবে হিন্দু তাই সে নিজ ধর্মীয় অনুসারে বহু দেবতাকে প্রানাম করে বিশ্বাস
করে।
প্রত্যেক ঈদে ও আমাকে
গ্রীটিংস দ্যায়, প্রত্যেক পূযায় আমিও ওকে গ্রীতিংস দিই।
এখন কথা হচ্ছে মিটনের
ধর্ম মিটন পালন করছে আর আমার ধর্ম আমি পালন করছি এখানে ত আমা বা মিটনের কোন সমস্যা
নাই।
মিটনকে তো আমি বলি
না তুমি পুজা কর কেন?
কেন তুমি মুর্তির সামনে
মাথা নত কর??
মিটন ও তো আমাকে বলে না
তুমি কেন ঈশ্বর কে না দেখে সেজদাহ কর কেন তুমি কাবা কে সেজদাহ কর???
আমি ভাই ধর্ম সম্পর্কে
খুব বেশি অজ্ঞ নই। তবে যতদুর জানি আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআন এ সুরা ইখলাস এর শেষ
আয়াতে লেখা আছে যার যার ধর্ম তার তার কাছে।
তো এই ধর্ম নিয়ে যারা
লাফালাফি করে তারা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা ছাড়া আর কিছুই না।
যতদুর জানি নাস্তিকতাও
এক্তা ধর্ম, যারা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করে না।
যাহোক তাদের কোন নিজশ্ব ধর্মীয় গ্রন্থ আছে কিনা এবং যদিও থাকে তাদের ধর্মীয় গ্রন্থে
নিশ্চয় লেখা নেই “ আর তোমরা অন্যের ধর্ম নিয়ে লাফা লাফি কর, নিযের পাছায় গু রেখে
অন্যের পাদের গন্ধ ধর”
সময় কম তাই আজকে আর লিখতে
পারলাম না।
ভাবছি ছ্যাচড়া মার্কা
নাস্তিক দের কিছু নৈতিক শিক্ষা দেব লেখার মাধ্যমে, যে লেখাতে সকল ধর্মের রেফারেন্স
থাকবে। শুধু নাস্তিকদের ধর্মীয় গ্রন্থ বাদে। কারন অদের ধর্মীয় গ্রন্থের সৃষ্টি
করতা অনেক এবং ধর্মীয় গ্রন্থ অগণিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন